মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার ৩১টি সেরা উপায়

ঘরে বসে ১৫-২০ হাজার টাকা উপার্জন করুনবর্তমান সময়ে শুধুমাত্র চাকরি করে ৫০ হাজার টাকা আয় করা যায় বিষয়টা এমন? না এছাড়াও আরো বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে যেগুলোতে আপনি কাজ করে খুব সহজেই প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এজন্য আপনি যদি পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করার উপায় খুঁজে থাকেন তাহলে আজকের পোস্টটি 
মাসে-৫০-হাজার-টাকা-আয়-করার-৩১টি-সেরা-উপায়
আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। কেননা মর্ডান আইটি আপনাকে ১০০% নিশ্চয়তা দেয় যে আজকের পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনার ভাগ্য খুলে যাবে এবং আপনিও অন্যান্যদের মতো প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

সূচিপত্র

মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার ৩১টি সেরা উপায়-মূলভাব

সফলতার রাস্তায় আপনি যদি নিজেকে অতিবাহিত করতে চান তাহলে আপনাকে কয়েকটি পদক্ষেপ অনুসরণ করতে হবে। এর জন্য আপনাকে সর্ব প্রথমে জানতে হবে যে কিভাবে আপনি অর্থাৎ কোন কোন উপায়ে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। 


এবং আপনার পরবর্তীতে কাজ হবে সেই রাস্তায় নিজেকে পরিচালনা করার জন্য পরিশ্রমী হওয়া এবং মর্ডান আইটির দেখানো পথে এগিয়ে যেতে হবে তাহলে অবশ্যই আপনিও আর অন্যান্যদের মতো প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার ৩১টি সেরা উপায়

৫০,০০০ টাকা যা এটি বর্তমান সময়ে একজন চাকরিজীবীর সর্বোচ্চ চাকরি স্যালারি বলা যায়। কিন্তু অনেকে রয়েছে যারা পড়াশোনা করে চাকরি করতে চান না অথবা পড়াশোনা করতে ভালো লাগেনা। এ ছাড়াও অনেক ব্যক্তি চাকরি হয়তো পছন্দ করে না 


এজন্য নিচে অনেকগুলো উপায় অর্থাৎ একজন ব্যক্তি যে সমস্ত উপায়ে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবে সে সমস্ত উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। এখানে থেকে আপনার যে উপায়টি পছন্দ কিংবা আপনার সব থেকে সহজ 

অথবা আপনার নিজের প্রতি কনফিডেন্স পাবেন যে এই পথে গেলে আমি শেষ পর্যন্ত যেতে পারবো সে সমস্ত কিছু ভেবে সিদ্ধান্ত নিবেন। নিচে সেই সমস্ত সম্পর্কে আলোচনা করা হলো
  1. ব্লগিং বা ফ্রিল্যান্সিং করে
  2. ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে
  3. ডিজিটাল মার্কেটিং করে
  4. গ্রাফিক্স ডিজাইন করে
  5. ইউটিউবিং করে
  6. দোকানের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট সেল করে-দিপু বিজনেস
  7. কফি হাউজ বা রেস্টুরেন্ট এর মাধ্যমে
  8. বিভিন্ন ধরনের জিনিস পাইকারি দামে বিক্রয় করে
  9. রিসেলারের বিজনেস
  10. বিভিন্ন মোবাইল অ্যাক্সেসরিজ এর দোকান দিয়ে
  11. কসমেটিক্সের বিভিন্ন মালামাল বিক্রি করে
  12. জুতার ব্যবসা করে
  13. খেলাধুলার সামগ্রির বিভিন্ন দোকান দিয়ে
  14. পাইকারি দামে বিভিন্ন বইয়ের মাধ্যমে
  15. বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিক্রি করে
  16. ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম এর মাধ্যমে
  17. বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুডের দোকান দিয়ে-ফাস্টফুড কর্নার
  18. বিভিন্ন ধরনের বড়সড়ো নার্সারি কিংবা বাগান সম্পর্কিত ব্যবসা করে
  19. পুকুরে বিভিন্ন ধরনের মাছ চাষ করে
  20. কোচিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করে-পরিচালক
  21. বিভিন্ন ধরনের ইভেন্টের ম্যানেজমেন্ট এর বিজনেস করে
  22.  উন্নত মানের বিউটি পার্লার দিয়ে
  23. প্রুফরিডিং অথবা সম্পাদনার কাজ করে
  24. কাপড়ের বিজনেস করে
  25. উন্নত মানের সেলুনের দোকান দিয়ে
  26. ডে কেআর সেন্টার
  27. বিভিন্ন ধরনের ট্রেন এবং বিমানের টিকিট বুকিং করে
  28. ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ করে
  29. রেন্টাল এর ব্যবসা করে-বাড়ি ভাড়া
  30. ঘরে বসে অনলাইন শিক্ষকতা করে-অনলাইন ক্লাস
  31. বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফির মাধ্যমে

ব্লগিং বা ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৫০০০০ টাকা উপার্জন করুন

ব্লগিং বর্তমানে একটি অন্যতম এবং সবথেকে জনপ্রিয় পেশা হিসেবে দাঁড়িয়েছে। কেননা বর্তমান সময়ে প্রায়ই অধিকাংশ ব্যক্তি এই ব্লগিং পেশায় নিয়োজিত রয়েছে। তা আপনিও চাইলে অন্যান্যদের মত নিজেকে ব্লগিং পেশায় নিযুক্ত করে প্রতিমাসে এক লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 


এজন্য সর্বপ্রথমে আপনি যদি এই পেশাতে যুক্ত হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এই ব্লগিংটা ভালোভাবে শিখতে হবে। ব্লগিং শেখার জন্য আপনাকে অবশ্যই একটি ভালো আইটি প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করতে হবে। কেননা 

বিভিন্ন আইটি প্রতিষ্ঠানে এগুলোকে অনেক ভালো ভাবে শিখিয়ে এবং বুঝিয়ে দেওয়া হয়। তাই আপনি যদি কোন আইডি প্রতিষ্ঠান নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান আপনার কাঙ্খিত পঞ্চাশ হাজার টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে

বর্তমানে সব থেকে জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট হিসেবে পরিচিত হচ্ছে ফেসবুক। প্রত্যেক ব্যক্তি হয়তো আপনিও দিনের অধিকাংশ সময় ফেসবুকের পিছনে ব্যয় করে থাকেন। বর্তমান সময়ে অধিকাংশ ব্যক্তি ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে, 

একজন সফল কন্টেন্ট ক্রিকেটার হয়ে, নিজের জীবন এবং ক্যারিয়ারকে খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে নিয়েছে। কেননা একজন কন্টেন্ট ক্রিকেটারের প্রতিমাসে এক থেকে দুই লক্ষ টাকা খুব সহজেই ইনকাম হয়ে যায়। 


এজন্য আপনিও যদি চান আর সবার মত নিজেকে একজন সফল কনটেন্ট ক্রিয়েটার হিসাবে তৈরি করতে পারবেন। এর জন্য কোথাও কোর্স করতে হবে না, আপনার যদি একটি ভালো স্মার্টফোন থাকে তাহলে সেটা দিয়ে ভিডিও তৈরি করুন, এবং সেই ভিডিও ফেসবুকে আপলোড দিয়ে দিন। 

এবং ফেসবুকের নীতিমালা অনুযায়ী যথেষ্ট ফলোয়ার্স এবং ভিডিও থাকলে, আপনি তখন আপনার পেজটিকে মনিটাইজেশন করতে পারবেন যার মাধ্যমে আপনার একটি আরনিং এর একাউন্ট তৈরি হবে 


এবং সেখান থেকে আপনি লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। যা আপনার কাঙ্ক্ষিত ৫০ হাজার টাকা খুব সহজেই আয় করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে

মাসে ৫০,০০০ টাকা আয় করার অন্যতম একটি উপায় হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং কেননা ডিজিটাল মার্কেটিং করে বর্তমান সময়ে সফলকৃত অনেক ব্যক্তি রয়েছে। এজন্য তাদের মত আপনিও যদি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? 

অবশ্যই পারবেন একজন সফলকৃত ডিজিটাল মার্কেটার হতে। এখন আপনার মনে হয়তো প্রশ্ন হতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এবং কিভাবে আমি শিখব?


ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হলে আপনাকে এমন একটি আইটি প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করতে হবে যেখানে আপনি এই কাজটি খুব ভালোভাবে শিখতে পারবেন। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন আইটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা প্রতিনিয়ত মানুষজনদের প্রতারিত করতেই আছে। এজন্য ভালো একটি আইটি প্রতিষ্ঠান খুঁজে পেতে মর্ডান আইটির সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। যোগাযোগ করতে এখানে ক্লিক করুন

ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে এক লক্ষ টাকা আয়

বর্তমান সময়ে শত শত ব্যক্তি বিভিন্ন তথ্যমূলক, পড়াশোনা বা বিনোদনমূলক ইত্যাদি ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করে যাচ্ছে। তাই আপনিও যদি চান?

তাহলে ওদের মত প্রতি মাসে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে, এবং সেখানে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে। একটা সময় পর আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার এবং ভিজিটর যখন আসতে থাকবে


তখন থেকে আপনি সেই ভিডিওতে বিভিন্ন ধরনের ads শো করে আপনি ভিউয়ার্সদের মাধ্যমে একটি মোটা অংকের টাকা আয় করতে পারবেন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন করে

নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে এবং ৫০ হাজার টাকা আয় করার জন্য অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে গ্রাফিক ডিজাইন, আপনি যদি চান খুব সহজে এই গ্রাফিক্স ডিজাইন করে প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

সকল ডিজাইন তৈরি হচ্ছে এই গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে । এজন্য একজন গ্রাফিক ডিজাইনারের বর্তমান বাজারে মূল্য অনেক। আপনি নিজেকে একজন দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে তৈরি করতে পারলে, খুব সহজেই আপনি প্রতি মাসে সর্বনিম্ন ৫০,০০০ টাকা আয় করতে পারবেন। 


তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে আপনি এই কাজটি শুরু করবেন? গ্রাফিক ডিজাইন নিয়ে দক্ষ হওয়ার জন্য সর্বপ্রথমে আপনাকে ভালোভাবে গ্রাফিক ডিজাইন শিখতে হবে। 

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের আইটি প্রতিষ্ঠান তৈরি রয়েছে যেখানে এ সকল কাজকর্ম প্রতিনিয়ত প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। এজন্য আপনার সর্বপ্রথম করণীয় হবে একটি ভালো প্রতিষ্ঠান খুঁজে, সেখানে খুব ভালো মতো কাজটি শিখে নেওয়া।

দোকানের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট সেল করে-দিপু বিজনেস

মানুষের ব্যবহারিত প্রতিটি পণ্য সর্বপ্রথমে একটি কোম্পানি বা কারখানায় তৈরি হয়। সেখান থেকে বিভিন্ন ধরনের মানুষদের অর্ডারের মাধ্যমে সেগুলো পাইকারি ব্যবসায়ীরা নিয়ে থাকে, আর সে পাইকারি ব্যবসায়ীরা আবার সেই পণ্যগুলো বিভিন্ন মানুষদের দ্বারা 


বিভিন্ন ধরনের মুদির দোকানে দিয়ে থাকে। যাকে সাধারণত ডিপু বিজনেস বলে। আর এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই মাসে এক লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনি যদি একজন দক্ষ ডিপু ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি 

সর্বনিম্ন হলেও প্রতিমাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। এর জন্য সর্ব প্রথমে আপনাকে এই বিজনেস সম্পর্কে অনেকটা না হলেও কিছুটা ধারণা প্রয়োজনীয়। সুতরাং পরিশেষে বলা যায় যে ৫০ হাজার টাকা আয় করার অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে এই ডিপু বিজনেস।

ক্যাফে অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের কফি হাউস

পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করার অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে ক্যাফে, কেননা আপনি যদি একটি ভালো জায়গায় অর্থাৎ এমন একটি জায়গা যেখানে লোক সমগুণপূর্ণ শহর এবং আপনার বিক্রয় অত্যন্ত বেশি হবে, এমন একটি জায়গায় যদি একটি কফি শপ দিতে পারেন তাহলে খুব সহজেই এই ব্যবসা থেকে অধিক টাকা লাভ করতে পারবেন। 


কেননা বিগত দিন সমূহে যারা এ সকল ব্যবসার সঙ্গে জড়িত রয়েছে তাদের কথা অনুযায়ী এই কফি হাউজের ব্যবসা একটি অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা। এজন্য সর্বপ্রথমে আপনার করণীয় হবে একটি ভালো জায়গায় কফি হাউজ প্রতিষ্ঠা করা এবং সেই সাথে নিজেকে একজন বিজনেসম্যান হিসেবে গড়ে তোলা।

রিসেলারের বিজনেস

রিসেলিং বিজনেস হল কোন একজন ব্যক্তি যে কোন ধরনের পণ্য যদি অনলাইন এর মাধ্যমে একটি দামে ক্রয় করে এবং সেই দামের থেকে একটু বেশি দামে বিক্রয় করে তাহলে এই বিজনেসটাকে রিসেলিং বিজনেস বলে। বর্তমান সময়ে অনলাইন এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের জিনিস ক্রয় বিক্রয় হয়ে থাকে, আর একেই বলে রিসেলিং বিজনেস। 


আর এই রিসেলিং বিজনেস করে প্রতিনিয়ত অনেক ব্যক্তি লাভবান হয়ে উঠছে। এজন্য আপনিও চাইলে অন্যদের মতো এই বিজনেস করে খুব সহজেই ৫০,০০০ টাকা থেকে শুরু করে আরো অধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। পরিশেষে বলা যায় যে ৫০০০০ টাকা উপার্জন করার অন্যতম একটি মাধ্যম হচ্ছে রিসেলারের বিজনেস।

বিভিন্ন ধরনের পাইকারি ব্যবসা করে

যেকোনো ধরনের চাকরির থেকে অধিক ইনকামের অন্যতম একটি উপায় হচ্ছে পাইকারি ব্যবসা, কেননা বর্তমান সময়ে এই পাইকারি ব্যবসা করে প্রতিনিয়ত অনেক ব্যক্তি মাস শেষে একটি মোটা অংকের টাকা আয় করছে। কিন্তু কিন্তু এখানে ব্যবসা করার জন্য একটি পূর্ব শর্ত হচ্ছে ইনভেস্ট করা। 


কেননা আপনার যদি ইনভেস্ট করার মত তেমন আর্থিক সমস্যা থাকে তাহলে এই বিজনেসটা করে আপনি নিজেকে সফল করে উঠতে পারবেন না। এখানে আপনার কাজ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের পণ্য পাইকারি দামে কোম্পানির কাছ থেকে ক্রয় করে বিভিন্ন ধরনের দোকানে বন্টন করে দেওয়া। এজন্য এই পাইকারি ব্যবসা হচ্ছে ৫০ হাজার টাকা আয় করার অন্যতম একটি উপায়।

মোবাইল অ্যাক্সেসরিজ এর দোকান দিয়ে

মোবাইল অ্যাক্সেসরিজ ব্যবসা কি? মোবাইল এক্সেসরিজের ব্যবসা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের মোবাইলের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যে সকল দোকানে পাওয়া যায় এবং যে সকল ব্যক্তিরা বিক্রয় করে থাকে সাধারণত একেই মোবাইল এক্সেসরিজ ব্যবসা বলা হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি অনলাইনের মাধ্যমে মোবাইলে প্রয়োজনীয় 


জিনিসপত্র সেল করে থাকে, সেটি হতে পারে মোবাইলের চার্জার, ইয়ারফোন, ব্যাক কাভার ইত্যাদি। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক্স পণ্য বিক্রি করে আপনি ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে কয়েক লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। এর জন্য বর্তমান সময়ে মোবাইল অ্যাক্সেসরিজের বিজনেসকে লাভ জনক বিজনেস  হিসাবে ধরা হয়। তাহলে ভাবছেন কি একটি জায়গায় মোবাইল এক্সেসরিজের দোকান দিন এবং প্রতি মাসে অধিক টাকা ইনকাম করুন।

জুতার ব্যবসা করে

বর্তমান শহরে যে সকল জুতার দোকান রয়েছে তাদের মধ্যে জুতার ব্যবসায়ে প্রচুর লাভ হচ্ছে। এজন্য কোন ব্যক্তি যদি একটি ভালো পজিশনে জুতার দোকান দিতে পারে তাহলে এই জুতার দোকান থেকেই 


সে খুব সহজে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবে। এর জন্য আপনিও চাইলে এই জুতার দোকান দিয়ে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। অর্থাৎ এই জুতার ব্যবসা ৫০ হাজার টাকা আয় করা অন্যতম একটি উপায়।

কসমেটিক্স ব্যবসা

বর্তমান সময়ে কসমেটিক্স পণ্য ব্যবহার করে না এমন ব্যক্তি হয়তো খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়ে যাবে। কসমেটিক পণ্য প্রায় সকলেরই প্রয়োজনীয় একটি পণ্যদ্রব্য, এখান সেটি বিভিন্ন ধরনের টুথব্রাশ থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছু হতে পারে। 


আর এ সকল পন্যগুলো মানুষের প্রয়োজন হবেই। এজন্য সকল কসমেটিক্স ব্যবসায়ীদের মতে কসমেটিক্স পণ্যে অধিক পরিমাণ টাকা লাভ হয়ে থাকে। এজন্য কসমেটিক্সের ব্যবসা আপনার জন্য হতে পারে ৫০,০০০ টাকা আয় করার অন্যতম একটি উপায়।

স্টেশনারির দোকান দিয়ে

বর্তমান সময়ে স্টেশনারির দোকান পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করার অন্যতম একটি উপায়। এখন আপনার মনে হয়তো প্রশ্ন হতে পারে স্টেশনারির দোকানটা আবার কি? এখান থেকে আসলেই কি ইনকাম করা যায়? মর্ডান আইটি আপনাকে নিশ্চয়তা দেয় যে এখান থেকেও আপনি অবশ্যই ইনকাম 


করতে পারবেন এবং স্টেশনারির দোকান হলো বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পণ্যদ্রব্য। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে বই, কলম পেন্সিল, বিভিন্ন ধরনের বিয়ের কার্ড, উপহার সমূহ তৈরি ইত্যাদি। অনেক সময় মানুষের চলার ক্ষেত্রে এ সকল পণ্যগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। কেননা 

একটি বাচ্চা একটু বড় হওয়ার পরই তাকে পড়াশোনার জন্য স্কুলে পাঠানো হয় তার প্রতিনিয়ত এটা ওটা প্রয়োজন হবেই। সব পরিশেষে বলা যায় যে এই দোকানে মানুষের আগ্রহ একটু বেশিই থাকে, তাই অধিক টাকা আয় করার অন্যতম একটি উপায় এই স্টেশনারির দোকান।

পাইকারি বইয়ের দোকান দিয়ে

বই এমন একটি জিনিস যা প্রত্যেক শিক্ষার্থী না চাইলেও তাকে ক্রয় করতে হবে। কেননা পড়াশোনা করতে হলে এবং পরীক্ষায় নিজেকে ভালোভাবে উত্তীর্ণ করতে চাইলে বই পড়তেই হবে। এজন্য ভালো একটি লাইব্রেরী কিংবা পাইকারি বইয়ের দোকান দিয়ে আপনি প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা খুব 


সহজেই আয় করতে পারবেন। এর জন্য শর্ত হচ্ছে একটি স্কুল কলেজ কিংবা ভালো একটি পজিশনে পাইকারি বইয়ের দোকান তৈরি করা। পরিশেষে বলা যায় পাইকারি বইয়ের দোকান দিয়ে আপনি আয় করতে পারেন ৫০ হাজার টাকা এবং আপনিও হতে  পারেন  একজন সফল ব্যবসায়ী।

খেলাধুলার সামগ্রির বিভিন্ন দোকান দিয়ে

বর্তমান সময়ে খেলাধুলা একটি পেশায় পরিণত হয়েছে, উদাহরণ হিসেবে বলা যায় বর্তমান সময়ে বিখ্যাত ক্রিকেটার কিংবা ফুটবলার রয়েছে, যারা খেলাধুলা করে আজকের দিনে অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে গিয়েছে। এজন্য হাজারো মানুষের প্রচেষ্টা এখন খেলাধুলার মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়া। 

এছাড়াও অনেকে শুধুমাত্র শখের জন্য কিছুটা সময় খেলাধুলা করে থাকে। এ সমস্ত প্রয়োজনে খেলাধুলার সামগ্রী অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি দ্রব্য। এ সকল দ্রব্যে লাভজনক ও অত্যন্ত বেশি। এর জন্য আপনি চাইলে এ সকল দোকানের মাধ্যমে খুব সহজেই ৫০,০০০ টাকা আয় করতে পারবেন।

ট্রাভেল এন্ড টুরিজমের বিজনেস করে 

ট্রাভেল এন্ড টুরিজমের বিজনেস করে আর এই বিজনেসকে মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার অন্যতম একটি মাধ্যম বলা হয়, কেননা এই বিজনেস করে প্রতিনিয়ত অনেক ব্যক্তি ইনকাম রত অবস্থায় রয়েছে। এখন হয়তো আপনার মনে প্রশ্ন হতে পারে কিভাবে আমি এই বিজনেস টি শুরু করব? 

আপনার সেবার ভিত্তিতে বিভিন্ন ধরনের ট্রাভেল এজেন্সি শুরু করতে পারেন, কেননা একজন ট্রাভেল এজেন্সি সব ধরনের পরিষেবার জন্য উপযুক্ত। সাধারণত এর কাজ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ট্রেন, প্লেন, বাস এর টিকিট কেটে দেওয়া, বিভিন্ন ধরনের হোটেল সম্পর্কে জানানো এবং হোটেল বুকিং করতে সাহায্য 

করা এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় জায়গাগুলোতে দর্শনীয়দের নিয়ে যাওয়া ইত্যাদি। এই ট্যুরিজমের বিজনেস করে একজন চাকরিজীবী থেকে বেশি ইনকাম করতে পারবেন এজন্য বলা যায় যে উক্ত বিজনেস টি আপনার কাঙ্ক্ষিত পঞ্চাশ হাজার টাকা আয় করার অন্যতম একটি উপায়।

বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুডের দোকান দিয়ে-ফাস্টফুড কর্নার

ফাস্টফুডের ব্যবসায় লাভবান হতে হলে এর পূর্বশর্ত হচ্ছে আপনাকে একটি ভালো পজিশনে যেমন লোকসমাগম পূর্ণস্থান অর্থাৎ যেখানে অনেক মানুষের আড্ডা কিংবা কোন এক জায়গা যেখানে অনেক মানুষ একসাথে জড়িত হয় এমন একটি জায়গায় ফাস্টফুডের দোকান দিয়ে নিজেকে লাভবান করে তুলতে পারবেন শুধু তাই নয় মাসে অধিক টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে সক্ষম হবে।

নার্সারি বা বিভিন্ন ধরনের বাগান সম্পর্কিত বিজনেস করে

নার্সারিতে বিভিন্ন ধরনের গাছ বিক্রি করে অধিক টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়, কেননা আপনি একটি গাছ বীজের মাধ্যমে রোপন করে কিছুদিনের মধ্যে সেটি একটু বড় করে সে গাছটি একটি নির্দিষ্ট মূল্যে 

বিক্রি করতে পারবেন, আর এই বিজনেস যদি একটু বড় আকারে করতে পারেন তাহলে এখান থেকে আপনি খুব সহজেই অধিক টাকা উপার্জন করতে পারবে। এজন্য উক্ত উপার্জনের লক্ষ্যে নার্সারি বা বাগান সম্পর্কিত বিজনেস অন্যতম একটি উপায়

মাছের ব্যবসা

বর্তমান সময়ে অনেক ব্যক্তি পুকুরে মাছ চাষ করে লক্ষাদিক টাকা পর্যন্ত উপার্জন করছে। মাছের এই ব্যবসায় অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসা এখান থেকে আপনি চাইলে আর বাকিদের মতো অধিক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন। 

এর জন্য আপনাকে সর্বপ্রথমে মাছ চাষ সম্পর্কে ভালোভাবে একটি ধারণা রাখতে হবে। কখন? কোন সময়? কি খাবার? দিতে হয়, এবং কোন সময় কোন চিকিৎসা করতে হয় ইত্যাদি এগুলো সম্পর্কে আপনি যদি জানা থাকে তাহলে খুব সহজে আপনি এই ব্যবসা থেকে নিজেকে সফল করে তুলতে পারবেন।

মাছের খাদ্য তৈরি ব্যবসা

বিভিন্ন মাছ ব্যবসায়ীরা তাদের মাছের জন্য মাছের খাদ্যের চাহিদা আবশ্যক, এজন্য আপনি যদি মাছের খাদ্য তৈরি করতে পারেন অথবা মাছের খাদ্যের দোকান দিতে পারেন। তাহলে আপনি মাস শেষে একটি মোটা অংকের টাকা লাভ করতে পারবেন এখানে আপনি যেকোনো দুটি উপায়ে মধ্যে একটি উপায়ে অথবা দুইটি উপায়ে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

রেলওয়ে বা বিমানের টিকিট বুকিং

রেলওয়ে বা বিভিন্ন ধরনের বিমানের টিকেট বুকিং এর কাজ করে আপনি মাস শেষে একজন চাকরিজীবের মত অধিক টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এ কাজটি অত্যন্ত একটি সহজ কাজ, কেননা আপনি ঘরে বসে থেকে শুধুমাত্র অনলাইনের 

মাধ্যমে এ কাজটি করতে পারবেন। এজন্য আপনি যদি এই কাজটি খুব ভালোভাবে জেনে থাকেন অথবা যদি আপনার জানা নাও থাকে তাহলে এ কাজটি ভালো হবে আগে ভালোভাবে জেনে তারপরে এই কাজটি শুরু করুন। প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা আয় করার অন্যতম একটি উপায় রেলওয়ে বা বিমানের টিকিট বুকিং করে।

ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর বিজনেস করে-ওয়েডিং প্ল্যানিং

বর্তমান সময়ে তাকালে দেখা যাবে যে প্রতিদিন কোন না কোন অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান পরিচালনা করার জন্য ইভেন্টের প্রচুর জিনিসপত্র ভাড়া করার প্রয়োজন হয়। একটি বড় দুই তিন দিনের ইভেন্ট শেষ করে আপনি খুব সহজেই ১৫-২০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন। 

এভাবে আপনি যদি মাসে কয়েকটা ইভেন্ট এর প্রোগ্রাম করতে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই মাসে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন। যদি আপনিও এই কাজে দক্ষ না হন তারপরও আপনি খুব সহজেই এখান থেকে মাসে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারবেন।

ডে কেয়ার সেন্টার পরিচালনা করে

বর্তমান সময়ে ডে কেয়ার সেন্টার পরিচালনা করে অধিক টাকা আয় করা যায়। ডে কেয়ার সেন্টার পরিচালনা করে যদি টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে সর্বপ্রথমে আপনাকে এই ডেকে আর সেন্টার পরিচালনা সম্পর্কে খুব বেশি না হলেও কিছুটা ধারণা থাকা আবশ্যক, যার মাধ্যমে আপনি মাসে ৫০,০০০ টাকা উপার্জন করবেন। এজন্য ডে কেয়ার সেন্টারকে মাসের ৫০ হাজার টাকা আয় করার অন্যতম একটি মাধ্যম বলা যায়।

কোচিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করে-পরিচালক 

আপনি যদি একজন যথেষ্ট শিক্ষা গ্রহণ নাও করে থাকেন তারপরও একটি কোচিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করে মাসে খুব সহজেই ৫০,০০০ টাকা আয় করতে পারবেন। বিভিন্ন ধরনের শিক্ষার্থীরা তাদের বোর্ড পরীক্ষার প্রস্তুতি কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতি এবং চাকরির প্রস্তুতির জন্য কোচিং সেন্টারে ওপর নির্ভরশীল হয়ে থাকে। এজন্য একটি কোচিং সেন্টার এর পরিচালকের মাস শেষে বিভিন্ন কোর্স 

করানোর ফলে অধিক টাকা ইনকাম হয়ে থাকে। কেননা আপনি যদি একটি কোচিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন, এবং সেখানে বিভিন্ন শিক্ষকদের নিয়ে এসে ক্লাস শুরু করেন, তাহলে দেখবেন মাসে শেষে আপনি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যে বেতন পাবেন, সেটির মধ্যে থেকে কিছুটা শিক্ষকদের দিয়েও আপনার কাছে অধিক টাকা থেকে যাবে।

প্রুফরিডিং অথবা সম্পাদনার কাজ করে

এ সম্পাদনার পেশাকে কাজে লাগিয়ে আপনি যদি অধিক টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে সর্বপ্রথমে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের সৃজনশীলতা ও বিভিন্ন ভাষায় পারদর্শী হতে হবে। যদি আপনার এই অভিজ্ঞতাগুলো থাকে তাহলে এই কাজটি করে আপনিও খুব সহজেই প্রতি মাসে অধিক টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। একজন সম্পাদনার প্রধান কাজ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট কিংবা 

লেখালেখি সম্পূর্ণ নির্ভুল মুক্ত করে নিখুঁত করে তোলা। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন জায়গায় উপস্থাপনার জন্য অথবা গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট যেগুলো তৈরিতে অনেক সময় কোন ভুলত্রুটি থেকে যায়, আর সাধারণত এর জন্য এই সম্পদনার পেশাকে বর্তমান সময়ে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এজন্য আপনি এই কাজটি করে ৫০ হাজার টাকা উপার্জনের অন্যতম একটি উপায় হিসেবে বেছে নিতে পারেন।

কাপড়ের বিজনেস করে

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন শপিংমল গুলোতে অন্যান্য দিনগুলোর তুলনায় ঈদের সময়ের মানুষের এতটা ভিড় অর্থাৎ প্রত্যেক মুসলিম ব্যক্তি ঈদে কেনাকাটার প্রয়োজন হয়। যার জন্য সকলেই কেনাকাটার করতে শপিংমল গুলোতে গিয়ে থাকে, আর যার কারণে সেই সময়গুলোতে জামাকাপড়ের চাহিদা একটু বেশি থাকে, আর সাধারণত যেই জিনিসগুলো চাহিদা একটু বেশি থাকে সেই জিনিসগুলোর দাম তুলনামূলকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে জায়। 

আর বিভিন্ন শপিংমলে জামা কাপড় ব্যবসায়ীদের মতে এর বিজনেসে অধিক পরিমাণ লাভ হয়ে থাকে। শপিংমলে বিজনেস কৃত ব্যক্তিরা শুধুমাত্র ঈদের সময়ই তারা কয়েক লক্ষ টাকা ইনকাম করে থাকে। তাই আপনি যদি জামা কাপড়ের বিজনেস করতে চান বা দোকান দিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার কিছু টাকা পয়সা প্রয়োজন পড়বে যার মাধ্যমে আপনি দোকানটিকে দাঁড় করাবেন। এবং পরবর্তীতে আপনি খুব সহজেই ৫০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।

ঘরে বসে অনলাইন শিক্ষকতা-অনলাইন ক্লাস

আপনি যদি যথেষ্ট শিক্ষা গ্রহণ করে থাকেন। তাহলে আপনার ঘরে বসে ইনকামের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে অনলাইন শিক্ষকতা। কেননা বর্তমান সময়ে অধিক শিক্ষার্থী আশেপাশে বিভিন্ন কোচিং সেন্টারে পড়ার পাশাপাশি তারা একটু বেশি জানার ক্ষেত্রে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ক্লাস করে থাকে। এজন্য আপনি যদি চান তাহলে অনলাইনে ক্লাস করানোর মাধ্যমে ঘরে বসে থেকে উপার্জন করতে পারবেন। 

আপনি অনলাইনে ক্লাস করাবেন আর সেই ক্লাস করানোর মাধ্যমে আপনি দুইভাবে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার পড়াশোনা ক্ষেত্রে তৈরিকৃত ভিডিও ফেসবুকে আপলোডের মাধ্যমে ফেসবুক থেকে একটি ইনকাম করতে পারবেন। এবং বিভিন্ন শিক্ষার্থীদের কোর্স করানোর মাধ্যমে অনলাইনে সরাসরি ক্লাস করিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এমন ভাবে মাস শেষে দেখা যাবে যে আপনি ৫০ হাজার এর অধিক টাকা উপার্জন করতে পারছেন।

ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ করে

অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি তাদের প্রয়োজনার্থে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর প্রয়োজন হয়। সাধারণত ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ হল বিভিন্ন ধরনের মিটিং এরেঞ্জ করা, এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির সঙ্গে ইমেইলে মাধ্যমে যোগাযোগ করা, এখানে সব থেকে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনি একাধিক ক্লায়েন্টের হয়ে কাজ করার সুযোগ পাবেন 

এর জন্য আপনি খুব সহজেই মাসে অধিক টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। আর যে সকল কোম্পানি আপনাকে নিযুক্ত করবেন যেখানে আপনার সর্বোচ্চ বেতন ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়াও আপনার পার্টটাইম কাজ করার সুযোগ সুবিধা থাকবে সব মিলায়ে আপনি খুব সহজেই মাসে অধিক টাকা আয় করতে পারবেন।

রেন্টাল এর ব্যবসা করে-বাড়ি ভাড়া

বর্তমান সময়ে আর্থিক সচল সম্পন্ন ব্যক্তিদের দেখা যায় অনেক বড় গাড়ি কিংবা বাড়ির বিভিন্ন অংশ খালি পড়ে থাকে। আপনি যদি চান তাহলে সে সকল গাড়ি কিংবা বাড়ির খালি অংশগুলো ভাড়া দিয়ে আপনি প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারবেন। এর জন্য আপনার কোন অভিজ্ঞতা কিংবা 

কোন কিছুর প্রয়োজন হবে না। এখানে আপনার সময়ও নষ্ট হবে না। শুধুমাত্র আপনি মাস শেষে একটি মোটা অংকের টাকা পেয়ে যাবেন। এজন্য এই রেন্টাল এর ব্যবসা কে ৫০ হাজার টাকা আয় করার অন্যতম উপায় হিসেবে যথার্থ।

বিউটি পার্লার দিয়ে উন্নত মানের

বর্তমান সময়ে মহিলারা নিজেকে জাকজমক ভাবে সাজিয়ে তোলার জন্য বিউটি পার্লার ব্যবহার করে থাকে। বিউটি পার্লারে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস প্রদান করা হয়। এজন্য একটি বিউটি পার্লারের মাস শেষে একটি মোটা অংকের টাকা উপার্জন হয়ে যায়।

উন্নত মানের সেলুনের দোকান দিয়ে

সেলুনের দোকান বর্তমান শহরে উন্নত মানের সেলুনের দোকান বিভিন্ন সার্ভিস প্রদান করে থাকে, কেননা তাদের বিভিন্ন ধরনের সার্ভিসের মধ্য চুল কাটা থেকে শুরু করে ফেসের যাবতীয় কেয়ার করে থাকে। এজন্য উন্নত মানের সেলুন এর মাধ্যমে অন্যান্যদের মতো আপনিও খুব সহজে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন। 

এবং পরিশেষে আপনার পার্লারে যদি সার্ভিস গুলো ভালোভাবে দিয়ে থাকেন তাহলে অনলাইনের মাধ্যমে আপনি যদি মানুষজনদের জানাতে পারেন। তাহলে অনেক দূর থেকে মানুষ এসে আপনার সেলুন থেকে সার্ভিস নিয়ে যাবে এজন্য একটি ভালো সার্ভিসের এবং উন্নত মানের সেলুন প্রতিষ্ঠান করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মর্ডান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url